বিশ্ববিখ্যাত শিক্ষকেরা

কনফুসিয়াস (Confucius)

খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫১-৪৭৯

নৈতিকতা, পরিবার ও সমাজ শিক্ষায় বিশেষজ্ঞ, পূর্ব এশিয়ার শিক্ষা দর্শনের ভিত্তি।

সোক্রেটিস (Socrates)

খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬৯-৩৯৯

প্রশ্ন-উত্তর পদ্ধতি (Socratic Method) ব্যবহার করে যুক্তিবাদী শিক্ষা প্রদান করতেন।

জন অ্যামোস কমেনিয়াস (John Amos Comenius)

১৫৯২-১৬৭০

সমবয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য সহজ ও সার্বজনীন শিক্ষা পদ্ধতির প্রবর্তক, “শিক্ষার পিতা” হিসেবে পরিচিত।

মারিয়া মন্টেসরি (Maria Montessori)

১৮৭০-১৯৫২

শিশুদের স্বাধীন শিক্ষা ও পরিবেশগত শিক্ষায় পথপ্রদর্শক। তার পদ্ধতি আজও বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়।

জন ডিউই (John Dewey)

১৮৫৯-১৯৫২

ব্যবহারিক শিক্ষা (Experiential Learning) এর প্রচারক, আধুনিক শিক্ষার পথিকৃৎ।

ড. এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

১৯৩১-২০১৫

প্রযুক্তি ও প্রেরণামূলক শিক্ষার মহান উদাহরণ, ভারতের প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও রাষ্ট্রপতি।

সালমান খান (Salman Khan)

১৯৮০-বর্তমান

অনলাইন শিক্ষার বিপ্লবক, খান একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা, বিশ্বব্যাপী বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করেন।

----- (-----)

১৯৮১-বর্তমান

অনলাইন শিক্ষার বিপ্লবক, -----------, ----- বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করেন।

ইম্মানুয়েল কান্ত (Immanuel Kant)

১৭২৪-১৮০৪

জ্ঞানতত্ত্ব ও নৈতিকতাবাদের আধুনিক শিক্ষাদর্শনের মূল ভিত্তি স্থাপন করেন।

হোয়ান্না লিভ ওলসটনক্রাফট (Mary Wollstonecraft)

১৭৫৯-১৭৯৭

নারী শিক্ষার প্রবক্তা ও সমঅধিকারবাদী, “নারীর অধিকারসমূহের বিবৃতি” রচয়িতা।

হাওয়ার্ড গার্ডনার (Howard Gardner)

১৯৪৩-বর্তমান

মাল্টিপল ইন্টেলিজেন্স তত্ত্বের প্রবর্তক, শিক্ষার ব্যক্তিগত বৈচিত্র্যের অনুরোধকারী।

লেভ ভিগটস্কি (Lev Vygotsky)

১৮৯৬-১৯৩৪

সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রসঙ্গে শিশুর মনোযোগ এবং শেখার তত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা।

জঁ পিয়াজে (Jean Piaget)

১৮৯৬-১৯৮০

শিশুর মানসিক বিকাশ ও শিক্ষার পর্যায় নির্ধারণের জন্য বিখ্যাত সাইকোলজিস্ট।

সুবির রহমান (Subir Rahman)

১৯৬৫-বর্তমান

বাংলাদেশের আধুনিক শিক্ষাবিজ্ঞানী, শিক্ষার ডিজিটাল পদ্ধতি উন্নয়নে কাজ করছেন।

মারি স্কলোডোভস্কা কুরি (Marie Curie)

১৮৬৭-১৯৩৪

বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ, নারীদের শিক্ষায় উদ্বুদ্ধকারী ও রেডিওঅ্যাক্টিভিটি বিষয়ে শিক্ষাদান।

আলবার্ট আইনস্টাইন (Albert Einstein)

১৮৭৯-১৯৫৫

গবেষণাধর্মী শিক্ষাদানের অনুরাগী, বৈজ্ঞানিক শিক্ষায় নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেন।

সোজার্নার ট্রুথ (Sojourner Truth)

১৭৯৭-১৮৮৩

দাসপ্রথার বিরুদ্ধে লড়াই এবং নারীর শিক্ষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী আন্দোলনকারী।

ডরোথি ডে (Dorothy Day)

১৮৯৭-১৯৮০

সামাজিক ন্যায় ও শিক্ষা ক্ষেত্রে কর্মী, সামাজিক শিক্ষা ও মানবাধিকারের জন্য উৎসর্গীকৃত।

হেনরি এডওয়ার্ডস (Henry Edwards)

১৮০৭-১৮৮৬

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে অবদানকারী ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ।

এলিনর রুজভেল্ট (Eleanor Roosevelt)

১৮৮৪-১৯৬২

শিক্ষা ও মানবাধিকারের প্রচারক, জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিষ্ঠাতা।

মহাত্মা গান্ধী

১৮৬৯-১৯৪৮

আচরণ শিক্ষার মাধ্যমে স্বাধীনতা সংগ্রামের পথপ্রদর্শক ও শিক্ষার সাধারণীকরণে অবদান।

ফ্রিডরিখ নীছে (Friedrich Nietzsche)

১৮৪৪-১৯০০

শিক্ষা ও দর্শনে স্বাধীন চিন্তার প্রবক্তা, শিক্ষার দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রণেতা।

মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র (Martin Luther King Jr.)

১৯২৯-১৯৬৮

বর্ণবৈষম্য ও অবিচারের বিরুদ্ধে শিক্ষামূলক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতা।

ডিমোক্রেটিস (Democritus)

খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬০-৩৭০

প্রাচীন গ্রীক দার্শনিক, শিক্ষায় বুদ্ধিমত্তা ও বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তার প্রচারক।

অ্যান্থনি ফ্রেঙ্কলিন (Anthony Franklin)

১৭০৬-১৭৯০

শিক্ষা ও স্বাধীনতার সাথে যুক্ত একজন দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ।

ডরোথি সল (Dorothy Sayers)

১৮৯৩-১৯৫৭

শিক্ষায় ক্লাসিকাল শিক্ষার পুনর্জাগরণে অবদান রাখা ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ ও লেখক।

এমিলি ডিকিনসন (Emily Dickinson)

১৮৩০-১৮৮৬

শিক্ষার মাধ্যমে ব্যক্তি বিকাশের গুরুত্ব বুঝিয়ে দেওয়া প্রখ্যাত কবি ও শিক্ষাবিদ।

জে. কে. রোলিং (J.K. Rowling)

১৯৬৫-বর্তমান

শিক্ষার প্রতি প্রেরণা যোগানো লেখিকা, কল্পকাহিনীর মাধ্যমে শিশুর মানসিক বিকাশে ভূমিকা রাখেন।

ফ্রেডারিক ডগলাস (Frederick Douglass)

১৮১৮-১৮৯৫

দাসপ্রথার বিরুদ্ধে লড়াইকারী ও শিক্ষার মাধ্যমে মুক্তির পথপ্রদর্শক।

মেরি ম্যাকলিওড বেটজ (Mary McLeod Bethune)

১৮৭৫-১৯৫৫

আফ্রো-আমেরিকান শিক্ষাবিদ, নারীদের শিক্ষার প্রসারে অগ্রণী।

নেলসন ম্যান্ডেলা (Nelson Mandela)

১৯১৮-২০১৩

শিক্ষাকে সমাজ পরিবর্তনের শক্তি হিসেবে দেখানো দক্ষিণ আফ্রিকার মুক্তি সংগ্রামী।