আমাদের শ্রেষ্ঠ শিক্ষকগণ

রফিকুল ইসলাম (ঢাকা জেলা)

১৯৩৪–২০২১

জাতীয় অধ্যাপক, ভাষা ও শিক্ষা আন্দোলনে অসামান্য অবদান রেখেছেন।

ফজিলাতুন্নেছা (নওগাঁ)

১৯১০–১৯৭৫

নারী শিক্ষা বিস্তারে সারা জীবন কাজ করেছেন গ্রামের স্কুলে।

মতিউর রহমান (গাজীপুর)

১৯৫৫–বর্তমান

বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ও গণিত শিক্ষা প্রচারে অগ্রগামী ব্যক্তি।

মহসিনা আক্তার (ময়মনসিংহ)

১৯৭২–বর্তমান

গ্রামীণ নারী শিক্ষার অগ্রদূত, নিজ হাতে গড়েছেন স্কুল।

আবুল কাসেম ফজলুল হক (চট্টগ্রাম)

১৯৪০–বর্তমান

শিক্ষা, সাহিত্য ও দর্শনে বাংলাদেশের অন্যতম চিন্তাবিদ।

শহীদ জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা (ঢাকা)

১৯২০–১৯৭১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শিক্ষক, মুক্তচিন্তা ও মানবতার শিক্ষক।

সাইদা খানম (কুমিল্লা)

১৯৩৭–২০২০

বাংলাদেশের প্রথম নারী আলোকচিত্রী ও শিক্ষিকা, নারীদের শিক্ষায় অনুপ্রেরণা।

শহীদ ড. ফজলে রাব্বী (বগুড়া)

১৯৩৫–১৯৭১

মুক্তিযুদ্ধের সময় শহীদ চিকিৎসক ও শিক্ষক, মানবতার মূর্ত প্রতীক।

রেবেকা সুলতানা (সিরাজগঞ্জ)

১৯৬৫–বর্তমান

দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন।

সাবিনা ইয়াসমিন (চুয়াডাঙ্গা)

১৯৬০–বর্তমান

গ্রামীণ মেয়েদের উচ্চশিক্ষায় উৎসাহ ও অবদান রেখেছেন।

মো. শাহজাহান আলী (দিনাজপুর)

১৯৫৮–বর্তমান

পল্লী বিদ্যালয় ও গণশিক্ষা প্রকল্পে শিক্ষক হিসেবে ভূমিকা পালন করেছেন।

রাশেদা কে. চৌধুরী (ফেনী)

১৯৫০–বর্তমান

প্রাথমিক শিক্ষা ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

আলী আসগর (খুলনা)

১৯৪৫–২০১৫

পল্লী শিক্ষক হিসেবে গ্রামের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজ্ঞানের চেতনা ছড়িয়েছেন।

রেহানা রহমান (বরিশাল)

১৯৭০–বর্তমান

নারী স্বাস্থ্য শিক্ষা ও সচেতনতায় স্কুল পর্যায়ে কাজ করেছেন।

মঞ্জুরুল ইসলাম (লালমনিরহাট)

১৯৬৯–বর্তমান

উত্তরাঞ্চলের দুর্গম এলাকায় শিক্ষার আলো পৌঁছে দিয়েছেন।

হালিমা বেগম (পটুয়াখালী)

১৯৫৯–বর্তমান

বন্যা প্রবণ অঞ্চলে বিদ্যালয় চালু করে শিক্ষার বিস্তার ঘটিয়েছেন।

ফরিদ উদ্দিন আহমেদ (নরসিংদী)

১৯৪৮–বর্তমান

মাধ্যমিক গণিত শিক্ষায় উদ্ভাবনী কৌশল প্রবর্তন করেছেন।

আসমা আক্তার (রাঙামাটি)

১৯৮০–বর্তমান

পার্বত্য অঞ্চলের শিশুদের জন্য শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করেছেন।

মো. আব্দুল হান্নান (কিশোরগঞ্জ)

১৯৫৫–বর্তমান

বিজ্ঞান শিক্ষা প্রসারে গ্রামীণ বিদ্যালয়ে যুগান্তকারী কাজ করেছেন।

সেলিনা পারভীন (নেত্রকোনা)

১৯৬২–বর্তমান

নারী শিক্ষার প্রসারে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন স্থানীয় পর্যায়ে।

জাহাঙ্গীর আলম (নরসিংদী)

১৯৫১–বর্তমান

কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত।

আয়েশা সিদ্দিকা (রাজবাড়ী)

১৯৭৫–বর্তমান

নারী স্বাস্থ্য ও শিক্ষার সমন্বয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা করেছেন।

খন্দকার আজিজুল হক (টাঙ্গাইল)

১৯৪৩–২০১০

দীর্ঘদিন অধ্যাপনার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চায়ও সম্পৃক্ত ছিলেন।

মাহফুজা খাতুন (মাদারীপুর)

১৯৭০–বর্তমান

শিশু শিক্ষায় আধুনিক পদ্ধতির প্রয়োগে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন।

মোহাম্মদ হারুন (নোয়াখালী)

১৯৫৮–বর্তমান

কমিউনিটি স্কুল গড়ে তোলার মাধ্যমে শিক্ষার বিস্তার ঘটিয়েছেন।

নাসরিন আক্তার (কুষ্টিয়া)

১৯৬৫–বর্তমান

উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা গঠনে সমাজ সচেতনতায় অগ্রণী।

মো. রেজাউল করিম (চাঁপাইনবাবগঞ্জ)

১৯৫৩–বর্তমান

বালক ও বালিকাদের সমান সুযোগ সৃষ্টিতে অবদান রেখেছেন।

সাবেরা খাতুন (ঝিনাইদহ)

১৯৭২–বর্তমান

উপজেলাভিত্তিক শিক্ষার প্রসারে শক্তিশালী ভূমিকা রেখেছেন।

সিরাজুল ইসলাম (মেহেরপুর)

১৯৬০–বর্তমান

সৃজনশীল পাঠদানের একজন রোল মডেল হিসেবে পরিচিত।

রোজিনা সুলতানা (পাবনা)

১৯৬৮–বর্তমান

নারী শিক্ষায় সমতা প্রতিষ্ঠায় নিরলস পরিশ্রম করেছেন।

শেখ নাসির উদ্দিন (সাতক্ষীরা)

১৯৫৯–বর্তমান

অভাবনীয় উদ্যোগে গ্রামীণ এলাকায় শিক্ষা ছড়িয়েছেন।

হুমায়রা কবির (বরগুনা)

১৯৮১–বর্তমান

নদী উপকূলীয় অঞ্চলে বিদ্যালয় পরিচালনায় সাফল্য অর্জন করেছেন।

জাহিদ হাসান (নিলফামারী)

১৯৭৩–বর্তমান

অঞ্চলের শিশুশিক্ষায় গুণগত উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন।

সালেহা বেগম (গাইবান্ধা)

১৯৬৬–বর্তমান

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের শিক্ষায় নিবেদিত প্রাণ।

মোস্তাফিজুর রহমান (চুয়াডাঙ্গা)

১৯৫৬–বর্তমান

কারিগরি শিক্ষায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে অসাধারণ প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।

ফারজানা আহমেদ (ভোলা)

১৯৭৮–বর্তমান

দূরবর্তী দ্বীপাঞ্চলের শিশুদের জন্য স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন।

আবদুল কাইয়ুম (মানিকগঞ্জ)

১৯৫০–বর্তমান

ভাষা ও ইতিহাস শিক্ষায় দক্ষ ও জনপ্রিয় শিক্ষক হিসেবে খ্যাত।

নূরজাহান বেগম (সুনামগঞ্জ)

১৯৭১–বর্তমান

হাওরাঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়িয়েছেন।