বাংলাদেশের মহান শিক্ষকগণ

ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

১৮২০–১৮৯১

নারী শিক্ষা ও বাংলা ভাষার ব্যাকরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।

ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ

১৮৮৫–১৯৬৯

বাংলা ভাষার শিকড় অনুসন্ধানে বিশেষ অবদান, বহু ভাষাবিদ।

ড. কুদরত-ই-খুদা

১৯০০–১৯৭৭

বিজ্ঞান শিক্ষায় বিপ্লব আনেন, শিক্ষানীতিতে অগ্রণী ভূমিকা।

মুনীর চৌধুরী

১৯২৫–১৯৭১

ভাষা আন্দোলনের বীর, নাট্যকার ও শহীদ বুদ্ধিজীবী।

ড. এনামুল হক

১৯০২–১৯৮২

মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্য ও ইতিহাসের শিক্ষক ও গবেষক।

হুমায়ুন আজাদ

১৯৪৭–২০০৪

ভাষাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও সমাজচিন্তায় অবিস্মরণীয় অবদান।

ড. আনিসুজ্জামান

১৯৩৭–২০২০

বাংলা সংস্কৃতি, সাহিত্য ও শিক্ষায় এক অবিস্মরণীয় নাম।

আনোয়ার পাশা

১৯২৮–১৯৭১

শহীদ বুদ্ধিজীবী, সাহিত্য ও ভাষায় গভীর অবদান।

সেলিনা হোসেন

১৯৪৭–বর্তমান

সাহিত্য ও শিক্ষাক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে কাজ করেছেন।

শহীদ আলিম চৌধুরী

১৯২৮–১৯৭১

শহীদ বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক ও মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান।

ড. মইনুল ইসলাম

১৯৪৪–বর্তমান

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষক, উন্নয়ন শিক্ষা প্রসারে অগ্রগামী।

আব্দুল মালেক

১৯৫০–বর্তমান

গ্রামীণ শিক্ষার প্রচারক, নিজ উদ্যোগে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।

মো. গিয়াস উদ্দিন

১৯৬৩–বর্তমান

গ্রামের অবহেলিত শিশুদের শিক্ষায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন।

রফিকুল ইসলাম

১৯৩৪–২০২১

জাতীয় অধ্যাপক, ভাষা ও শিক্ষা আন্দোলনে অসামান্য অবদান রেখেছেন।

ফজিলাতুন্নেছা

১৯১০–১৯৭৫

নারী শিক্ষা বিস্তারে সারা জীবন কাজ করেছেন গ্রামের স্কুলে।

মতিউর রহমান

১৯৫৫–বর্তমান

বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ও গণিত শিক্ষা প্রচারে অগ্রগামী ব্যক্তি।

মহসিনা আক্তার

১৯৭২–বর্তমান

গ্রামীণ নারী শিক্ষার অগ্রদূত, নিজ হাতে গড়েছেন স্কুল।

আবুল কাসেম ফজলুল হক

১৯৪০–বর্তমান

শিক্ষা, সাহিত্য ও দর্শনে বাংলাদেশের অন্যতম চিন্তাবিদ।

শহীদ জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা

১৯২০–১৯৭১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শিক্ষক, মুক্তচিন্তা ও মানবতার শিক্ষক।